ইউরোপীয় কমিশন সম্প্রতি কার্বন সীমান্ত শুল্কের প্রস্তাব ঘোষণা করেছে এবং আইনটি ২০২২ সালে সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। ট্রানজিশনাল সময়কাল ছিল ২০২৩ সাল থেকে এবং নীতিটি ২০২৬ সালে বাস্তবায়িত হবে।
কার্বন সীমান্ত শুল্ক আরোপের উদ্দেশ্য ছিল দেশীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলিকে রক্ষা করা এবং দূষণকারী নির্গমন হ্রাসের মানদণ্ড দ্বারা সীমাবদ্ধ না হয়ে অন্যান্য দেশের শক্তি-নিবিড় পণ্যগুলিকে তুলনামূলকভাবে কম দামে প্রতিযোগিতা থেকে বিরত রাখা।
এই আইনটি মূলত ইস্পাত, সিমেন্ট, সার এবং অ্যালুমিনিয়াম শিল্প সহ জ্বালানি এবং জ্বালানি-ঘন শিল্পগুলিকে লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছিল।
কার্বন শুল্ক ইইউ কর্তৃক আরোপিত ইস্পাত শিল্পের জন্য আরেকটি বাণিজ্য সুরক্ষা হয়ে উঠবে, যা পরোক্ষভাবে চীনা ইস্পাত রপ্তানিকেও সীমিত করবে। কার্বন সীমান্ত শুল্ক চীনের ইস্পাত রপ্তানির রপ্তানি খরচ আরও বাড়িয়ে দেবে এবং ইইউতে রপ্তানির প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।
পোস্টের সময়: জুলাই-১৯-২০২১